Monday, 23 November 2020

আমার অভিজ্ঞতায় ডাচদের দেশ নেদারল্যান্ড বা হল্যান্ড

লেখাটি কেমন লাগল দয়া করে কমেন্টে জানাবেন।  আমার ভ্রমণের Youtube চ্যানেল Bhromon India 

একটা দেশ যারা কিনা বাধ্য হচ্ছে কয়েদির অভাবে জেল বন্ধ করে দিতে, ভাবা যায়? সত্যিই তাই। এটা নেদারল্যান্ড। পৌনে দুই কোটির কলকাতা থেকে মুর্শিদাবাদ দূরত্বের একটা দেশ। হ্যাঁ এরা শান্তির নিরিখে পৃথিবীর সেরা 5 দেশের একটা।
আরমস্টার্ডাম শহরের খাল ও নদী পথ 


পৃথিবীর একটা বড় সংখ্যক মানুষ যখন ধর্ম নিয়ে মত্ত সেখানে প্রায় 50% ডাচ ধর্ম জিনিসটাই পরিত্যাগ করেছে। যদিও এখানে যথেষ্ট পরিমাণে চার্চ আছে। এখানে রাস্তায় ঘুরবার সময় মাঝে মাঝেই চোখে পড়ে প্রাণোচ্ছল যুবক যুবতীদের। হয়ত পড়াশোনা করে বা হয়ত কোনো কাজ করে। কোনো কাজই ছোট ভাবে দেখে না। রাস্তায় হয়ত দেখবেন তারা কেউ আলিঙ্গনবদ্ধ, বা নিছক হাসিঠাট্টায় মত্ত। দিন হোক বা রাত, মানুষের মধ্যে কোনো ভয় নেই। গভীর রাতেও যুবক যুবতীরা অনায়াসে ঘুরে বেড়াচ্ছে। রাস্তায় কান পাতলেই শোনা যায় এদের সর্বদা খুশির কলরব। দুপুরে দেখেছি স্কুল ফেরত ছেলে মেয়েরা নিশ্চিন্তে হোটেলে ঢুকে ফ্রী তে খাবার  খাচ্ছে। হোটেল গুলিও লাঞ্চ সময় পেরিয়ে গেলে ছাত্র ছাত্রীদের জন্য খাবার গুছিয়ে রেখে দেয়। কোনো খারাপ খাবার নয়, যেগুলো আমরা কিনে খেয়েছি সেই একই খাবার যত্ন করে রাখে। আর অপেক্ষা করে কখন তারা আসবে। করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকায় কিছুদিন তারা আসছে না। তাই  আমাদের হোটেলের সেফ এর মন খারাপ। জানাল সেও স্কুলের সময় একই কাজ করত, এবং এটাই এখানের রীতি।
অত্যাধুনিক রোটাড্যাম শহর, ২য় বিশ্বযুদ্ধে এই শহর পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়।  তার পর আবার নতুন করে তৈরী হয়েছে। 



হল্যান্ডের মানুষরা পৃথিবীর মাথা পিছু সব চেয়ে বেশি সাইকেল ব্যবহার করে।  ওখানে মানুষের চেয়ে সাইকেল এর সংখ্যা বেশি।  সকল রাস্তায় গাড়ি পাশাপাশি সাইকেলের জন্যেও সাইকেল এর আলাদা জায়গা থাকে।  এখানে রীতিমত সাইকেল এর জন্য জ্যাম হয়ে থাকে।  
খালের ধারে সাইকেলের সারি 

আমস্টার্ডাম প্রধান রেল স্টেশনের বাইরে সাইকেল গ্যারেজ 


রাস্তার ধারে iphone হোক বা জুয়েলারী দোকান সবই একটা কাঁচের দেয়ালের ওপাশে। গহনা গুলো রাস্তা থেকেই দেখা যায়। কেউ নেই ভেঙে নিয়ে যাবার। গোটা রাত এভাবেই থাকে।

হেগ শহরে ডাচ পার্লামেন্ট 

ওখানে আছে এদের দেশের পার্লামেন্ট। প্রধানমন্ত্রী ও অন্য সব মন্ত্রীরা এখানে বসে দেশের নিয়ম নির্ধারণ  করে। কিন্তু নেই কোনো পুলিশ বা সিকিউরিটি। যে কেউ যে কোনো সময় অনায়াসে যেতে পারে। আবার অনেকে এর ভেতর দিয়ে সাইকেল নিয়ে শর্টকাট করে ওপাশে চলে যায়। শুনেছি নেদারল্যান্ড এর প্রধানমন্ত্রীও নাকি সাইকেলে তার অফিস আসে।
ডাচ পার্লামেন্টের ভেতরে 


ভাল লাগে এরা অবসরে অর্থাৎ শুক্রবার রাত থেকে রবিবার পর্যন্ত হৈ হুল্লোড় করে ঘুরে বেড়ায়। কোনো চিন্তা নেই। স্কুল সরকারি। ডাচ ভাষা মূল হলেও ইংরেজি সহ ইউরোপের অন্য ভাষায় শিক্ষা দেয়া হয়। সম্পূর্ন ফ্রী। স্বাস্থ্য ব্যাবস্থা ফ্রী। সামাজিক বিভিন্ন সুরক্ষা থাকায় এদের ভবিষ্যত নিয়েও তেমন চিন্তা নেই। রিটায়ারমেন্ট এর পর সরকার সকলের পেনশন এর ব্যবস্থা করে। 

নেগেটিভ দিক গুলির মধ্যে  এখানে মদ্য পান, গাজা এগুলো এখানে সরকারি নিয়মেই ছাড়। ইউরোপের কয়েকটি দেশের সাথে এখানে বেশ্যাবৃত্তি আইনত পেশা। সরকার এই পেশাকে ব্যাবসা হিসাবে দেখে ও ট্যাক্স নেয়। 

স্থানীয় মানুষের অবস্থা বেশ ভাল হলেও কিছু গরিব মানুষ আছেন যাদের নিজেদের কোন ঘর নেই। এদের হোমলেস বলে স্থানীয়রা। তবে সাধারণত এরা বিদেশি। আশ্চর্যের এনারা কি ভাবে এখানে এমন ঠান্ডায় খোলা আকাশের নিয়ে থাকেন। 

এখানের বিশেষ খাবার, এক প্রকার কুকিজ, নাম stroopwaffels । দুটি পাতলা বিস্কুটের মাঝে কেরামেল দেয়া। বিভিন্ন ফেভার এর হয়ে থাকে। বিফ, pork প্রধান মাংস। আর খাবার এর শেষে অবশ্যই চিজ। ছুটির দিনে সকাল বাদে বাকি সব সময়ই হার্ড ড্রিঙ্কস অল্প পরিমাণে থাকে খাবারের সাথে। আর আছে বিভিন্ন ধরনের চকলেট। এখানের দোকানে বেবি ফুড ও বিয়ার পাশাপাশি বিক্রি হয়।

নেদারল্যান্ড টিউলিপ ফুলের জন্য বিখ্যাত। মার্চ মাসের শেষ থেকে চারিদিকে বিভিন্ন ধরণের ফুলে ভরে যায়। ছোট্ট এই দেশটি গোটা ইউরোপে ফুল রপ্তানি করে । যা ইউরোপের যে কোনো প্রান্তে পৌঁছে যায় মাত্র 24 ঘন্টার মধ্যে। 
টিউলিপ ফুলে ভরে গিয়েছে চারদিক 

রাস্তায় ফুলের সজ্জা 


এই দেশে বেশ কিছু ভারতীয় ও বাংলাদেশি বাস করে। অন্য শহরের সাথে সাথেও হেগ শহরে আছে বেশ কিছু ভারতীয় ও বাংলাদেশি হোটেল।

এখানে এসে ঘুরে ফিরে যা বুঝলাম এখাবের মানুষ বেশ সুখে ও নির্ঝঞ্ঝাট এ বাস করে। পৃথিবীর সব চেয়ে লম্বা মানুষগুলি খুবই শান্তিতে বসবাস করে নিজেদের ছোট্ট দেশে।


সুমন বিশ্বাস
Youtube: Bhromon India


Saturday, 10 October 2020

হল্যান্ডের ডায়রি, পর্ব 2 - মাঝ রাত্রির দুবাই এয়ারপোর্ট

...আসছে
29 ফেব্রুয়ারি 2020

মাঝ রাতের এয়ারপোর্ট এ সোনায় তৈরি গাছ

হল্যান্ডের ডাইরি, পর্ব 1- শুভযাত্রা

28 শে ফেব্রুয়ারি 2020

এবারের গন্তব্য হল্যান্ড বা নেদারল্যান্ড। এটি ইউরোপের একটা ছোট্ট দেশ। দেশটা মাত্র 320 কিলোমিটার লম্বা আর সর্বোচ্চ 200 কিলোমিটার চওড়া। মত জনসংখ্যা 1 কোটি 70 লক্ষ। এত টুকু দেশের আবার 25% জায়গা কিনা সমুদ্রের থেকে নিচু! অনেক জায়গা আবার সমুদ্রের মাটি দখল করে করা। অর্থাৎ দেশটা পশ্চিমবঙ্গের প্রায় অর্ধেক আর কলকাতার থেকে একটু বেশি জন সংখ্যা। অথচ দেশটা অতি উন্নত। মানুষের জীবনযাত্রার মান খুবই উঁচু, প্রায় পৃথিবীর সেরা কতকগুলো দেশের মধ্যে একটা। দেশ টার অনেকগুলো বড় কোম্পানি আছে যারা আমাদের এখানেও ব্যাবসা করে। যেমন ফিলিপস, ইউনিলিভার বা আমাদের দেশে হিন্দুস্তান লিভার যারা কোলগেট থেকে বহু জিনিস বানায় । আর সব চাইতে বড় কোম্পানি রয়েল ডাচ সেল যারা গোটা ইউরোপের মধ্যে সব চাইতে বড় কোম্পানি। মাত্র 1 কোটি 70 লক্ষ মানুষের পুচকে দেশটির আয় আমাদের ভারত বর্ষের অর্ধেক কিছু কম। এখানে মানুষেরা ডাচ নামে পরিচিত। এনারা পৃথিবীর মধ্যে সব চাইতে লম্বা।

যাইহোক আমি এক বছরের ভিসা পেয়েছি, যাব অফিসের একটা কাজে। তবে তার সাথে ঘোরা ফ্রী, অবশ্য সপ্তাহের শেষে। তাই হোক, এটাও বা কম কি। রথ দেখাও হবে আবার কলা বেচাও হবে। ইউরোপ এ এটা আমার প্রথম ট্যুর না হলেও এই যাত্রা টা আমার জন্য একটা কারণে স্পেশাল। এবার যাচ্ছি emirates এর business ক্লাস এ, যা অবশ্যই স্পেশাল। 

সন্ধ্যায় 8 টা নাগাদ ব্যাঙ্গালোর ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে আমার প্লেন। তার আগে ইমিগ্রেশন ও অন্য কাজের জন্য সাড়ে তিন টে নাগাদ বেরিয়ে পড়েছি। business ক্লাস এ emirates বাড়ি থেকে নিয়ে গন্তব্যের হোটেলে পৌঁছে পৌঁছে দেয়। এবং বাড়ি থেকে আনবার জন্য একটা ইয়া বড় সাদা রঙের BMW হাজির। ড্রাইভার দরজা খুলে, ব্যাগ পত্তর সব ডিকিতে তুলে দিল। নিজেকে বেশ স্পেশাল লাগছিল। স্ত্রী ও বাচ্চাদের বিদায় জানিয়ে চললাম এয়ারপোর্ট এর উদ্দেশে।

ব্যাঙ্গালোরের জ্যাম চির পরিচিত। জ্যাম এড়াতে একটু আগে বেড়িয়েছি। শুক্র বার।রাস্তা ফাঁকা পাওয়া গেল। সাড়ে 5 টার আগেই এয়ারপোর্ট এ পৌঁছে গেলাম। অফিসের বাকি কলিগরাও প্রায় একই সময় চলে এলো। দাঁড়িয়ে ছিলাম সকলের সাথে একটা লাইনে, চেক ইন ব্যাগ জমা করতে। পারে জানলাম business ক্লাস এর জন্য লাইন আলাদা, যেটা একে বারে ফাঁকা। 

ঝটপট ব্যাগ জমা করে চলে এলাম ইমিগ্রেশন কাউন্টারে। তবে এখানে সবার জন্য একটাই লাইন। পাসপোর্ট চেক ও সিকিউরিটি হতে সময় লাগল প্রায় 20 মিনিট। ইতিমধ্যে প্রায় 6 টা বাজে। হাতে কোন ক্যাশ বা ইউরো নেই। cox and kings এ খোঁজ নিতে জানাল 7% চার্জ। শুনেই এক প্রকার পালালাম, কারণ রেট খুবই হাই। নিজের hdfc ব্যাংক এর কার্ড আগেই ইন্টারন্যাশনাল এক্টিভ করে নিয়েছি, ফলে তার ভরসায় বেরিয়ে পড়লাম। ইতিমধ্যে হালকা খিদে পেতে শুরু করেছে। emirates business ক্লাস এর একটা সুবিধা দেয় business লাউঞ্জ। যা ইচ্ছা খাও ও পান করো। পানের বিষয় আমার নেই, ফলে খাবারটাই হল। এর পর প্লেন এর জন্য অপেক্ষা।
7 টা নাগাদ প্লেন gate এর সামনে চলে এলো। এর পর প্লেনে অন বোর্ড। এবারও প্রথম সারিতেই পেয়ে গেলাম প্লেনে ঢুকবার সুযোগ, অবশ্য ফার্স্ট ক্লাস এর পরে। আমার প্রথম business ক্লাস যাত্রা। আর তারসাথে প্রথমবার জানালার ধারে বসবার সুযোগ। ভিডিও ও ছবি তোলার জন্য এটা জরুরি ছিল।

এমিরেটস বোয়িং 777 এর বিজনেস ক্লাস
নেদারল্যান্ড বা হল্যান্ড যাবার জন্য ব্যাঙ্গালোর থেকে প্রথমে দুবাই ও তারপরে সেখান থেকে আমস্টারডাম যেতে হবে। এই প্লেন টি আমাকে দুবাই নিয়ে যাবে আর।

বোয়িং 777 বেশ বড় প্লেন তবে মোটেই সেরা নয়। ইন্টারন্যাশনাল যাত্রায় অনেক কোম্পানি এটা ব্যবহার করে। যদিও এই প্লেন এর যাত্রা আমার বিশেষ পছন্দ হয় না, কারণ বেশ ঝাকুনি হয়। আর মোটের ওপর কোন রকম প্লেন যাত্রাই আমার পছন্দ নয়। এক সিটে বসে থাকো, গুটিসুটি মেরে। গুটিসুটি মেরে বলছি কারণ এর আগের সব যাত্রাই ইকোনমি ক্লাসে এবং এটাই সাববিক। কারণ দুই ক্লাসের মধ্যে টিকিটের দামের পার্থক্য খুবই বেশি।

বিজনেস ক্লাস আমার জায়গা নিয়ে ধারণাটা পুরোই বদলে দিল। বাপরে এত জায়গা, আর যেন নিজস্ব কেবিন! সিটকে পুরো শুয়িয়ে দেয়া যায় ঘুমানোর জন্য। জাস্ট একটা সুইস চাপলেই হল। সিটকে দরকার মত যে কোন পজিশনে এনে আরাম করো। তার সাথে আছে এলাহী খাওয়ার ব্যাবস্থা। এবং অবশ্যই ইচ্ছা মত অতি উৎকৃষ্ট মানের পানীয়। তবে আমার পছন্দ আপেল বা কমলা লেবুর রস।

সিটের সামনের স্ক্রিন বিভিন্ন মুভি তে ঠাসা। আর তার সাথে প্লেন এর ক্যামেরা দিয়েও বাইরেটা দেখা যায়। তাছাড়া প্লেন কোথায় আছে, কত গতিতে চলছে, বাইরের তাপমাত্রা কত এসবও দেখায়।

দুবাই পৌঁছাতে ভারতীয় সময় রাত সাড়ে 11 টা থেকে 12 টা হবে। ফলে খাবার পর হালকা ঘুমিয়ে নেয়া ভাল। লাইট অফ করে সিট টাকে শুয়িয়ে দেবার মত সেট করে একটু ঘুমিয়ে নিলাম। 
উডেন ফিনিশে প্লেনের ভেতরের ডেকোরাসন টা সত্যিই দারুন। একটা সেলফি নিয়ে রাখলাম।

Tuesday, 8 September 2020

গ্রাম বাংলার পাখি - Birds at our village on Bhromon

কানাকুহ

সুবর্ণ কাট ঠোকরা 

গুঁয়ে শালিক
ফিঙে
বসন্ত বৌরি
দোয়েল
বুলবুলি 
বেনে বউ, হলুদ পাখি
কানা কুহ
চঞ্চল টুনটুনি
হাঁড়ি চাচা

ডাহুক
শালিক
দুর্গা টুনটুনি (স্ত্রী), মৌটুসী
ঘুঘু
গাং শালিক
মুনিয়া

সবুুুজ ডোরা
সুবর্ণ

কসাই পাখী



বাবুই




পানকৌড়ি



চশমা টুনটুনি



পায়রা


বক

মাছরাঙ্গা


 

Saturday, 25 July 2020

Bangalore to Kolkata by car with family during COVID19 lockdown


This my travel blog during lock down situation due to COVID19. I drove my car and did the journey with my family (4 persons, including 2 kids). Here is my travel details and video blog on youtube.


Day 1
I started on Saturday morning at 6:30am from Bangalore and drive about 700km to reach Vijayawada. It took nearly 12.5 hours including small break. Road conditions was overall good. We stayed at Hotel Center Side booked from MMT. It's really nice hotel, good sanitize facility is there. We brought lunch and snacks from home and did dinner at hotel. It was really good food. We took roti from hotel at night for next day breakfast, which we eat with Jam. At AP border they make entry for entrance and it took an hour. There was no social distance for this queue.



Day 2 
I started from Vijayawada at 6am towards Bhubaneswar. Its about 800kms. We heard road conditions is excellent but it's not. The NH16 is now modifying and maximum places are diverted by side lane. This road condition is not good, drove about 40-50kms speed. I found traffic as well and a place was water logging. This journey took about 18 hours and reached at Hotel Pushpak around 12:40am (midnight). This Hotel was not as good as earlier day but it's okay. Again it's sanitized hotel booked from MMT. This day we faced issue with dinner as it was too late. We purchased from a road side dhaba but it was not good quality. Orissa border they provided a pass and it was check at 4 places before reaching at hotel.





Day 3
Started from hotel at 9am after breakfast and took luchi/puri-sabji parcel from hotel for lunch. It was about 500km journey for me. Road condition is good. On road my Fasttag stop working due to KYC due and can't recharge. On road I called to customer care and asked for help. It took about 30-45mins and got solution to use it. I did not stopped anywhere for food and come direct to home. Road conditions is really pathetic from Dumdum Airport to Habra about 40km. Also I noticed people are not following COVID safety like mask , social distance. Kolkata-Mumbai road was traffic after Kolaghat. Also lots of bicycle on road. After all I reached at home around 10pm. I applied for WB epass but no one checked it.



Note: This is 14th day and ending our home quarantine. We are happy to inform we have not infected by corona during our journey. So I can say hotel stay and journey is safe from Corona. :)


পন্ডিচেরী ভ্রমণ গাইড

পন্ডিচেরী দক্ষিণ ভারতের অন্যতম ভ্রমণ স্থান। পন্ডিচেরী জায়গাটি তামিলনাড়ুর পাশে বলা ভাল তামিলনাড়ু ঘেরা ছোট্ট একটি কেন্দ্রশাসিত জায়গা।  পন্ডিচে...